ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায় সম্পর্কে জানুন

আপনি কি, ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই লেখনীটি আপনার জন্য উপযুক্ত। অনেকেই শরীর ফিট রাখতে ভালবাসেন কিন্তু আবার এটাও ভাবেন যে, এই কর্মবস্ত্যতার যুগে ঘরে থেকেই শরীর কি ফিট রাখা সম্ভব? উত্তর হলো ঃ হ্যা সম্ভব। এই নিবন্ধে পাবেন বাড়িতে করা যায় এমন সহজ ব্যায়াম, পুষ্টিকর খাদ্যাভাসের পরামর্শ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ব্যবহারিক টিপস।

ঘরে-থেকেই-শরীর-ফিট-রাখার-সহজ-উপায়

বর্তমান ডিজিটাল কর্মবস্ত্যতার যুগে কোন জিম সরঞ্জাম বা বেশী সময় ছাড়াই ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায় সর্ম্পকে বিস্তারিত জানুন।  এই গাইডে রয়েছে ধাপে ধাপে দিক নির্দেশনা। আজই শুরু করে দিন একটি স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন।

পোস্ট সুচী পত্রঃ ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায়

ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায়

ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায় হলো প্রতিদিন সকালে হাটাহাটি করা, যেমন ঘরের মধ্যে পায়চারি করা। যোগাসনের সাধারণ অভ্যাস গড়ে তোলা এতে শরীরের লচকতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়। পুশ আপ বা ওয়াল পুশ আপ করে হাত এবং বুকের পেশি শক্তিশালী করুন, এই ব্যায়াম করতে কোন যন্ত্রের দরকার হয় না। স্কোয়াট ব্যায়াম করে পায়ের পেশী ফিট রাখুন, দিনে দশ থেকে পনেরো বার করলেই চলবে। ঘরের কাজকর্মকে ব্যায়ামের অংশ বানান, যেমন ঘর ঝাড়ু দেওয়া বা মোছামুছি করা। অফিসের সময় চেয়ারে বসে ফুট রোটেশন বা হ্যান্ড স্ট্রেচ করুন। ঘরের মধ্যেই মজার মিউজিক ব্যবহার করে ব্যায়াম করলে আরো উপভোগ্য হয়। দড়ি খেলার অভ্যাস গড়ে তুলুন এর ফলে শরীরের চর্বি কমে গিয়ে শরীরকে ফিট রাখবে। 

খাদ্য তালিকায় রাখুন সুষম পুষ্টি উপাদান

ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে সুষম খাদ্য তালিকা গুরুত্বপূর্ণ উপায়। সুষম খাদ্য শরীর ফিট থাকার মূল চাবিকাঠি। চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। ঘরে তৈরি সালাদ  স্বাস্থ্যকর ও সহজ বিকল্প উপায় সমুহের মধ্যে একটি। প্রতিদিন ফল, সবজি, প্রোটিন (ডাল, মাছ, ডিম) এবং হোল গ্রেইন যুক্ত খাবার খান। প্রতিদিনের খাবারে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যোগ করুন। এটি হজম শক্তি বাড়ায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রন রাখে। তেলে ভাজা খাদ্য (যেমন- পুরি, সিঙ্গারা, পিয়াজু ইত্যাদি) পরিহার করুন। অতিরিক্ত তেল বা মসলা এড়িয়ে স্বাস্থ্যকর রান্নার পদ্ধতি বেছে নেওয়া শরীর ফিট রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। খাবারের পরিমাণও নিয়ন্ত্রণ করুন এবং ছোট ছোট মিলে ভাগ করে বারে বারে খান। সঠিক পুষ্টি শরীর ও মনকে সতেজ রাখে। অতএব খাদ্যাভাস নিয়ে খুবই সচেতন হোন। 

প্রচুর পানি পান করুন শরীর হাইড্রেটেড রাখার উপায়

শরীর ফিট রাখার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরকে যেমন ফিট রাখে তেমনি মনকেও সতেজ রাখে। মেটাবলিজম বাড়াতে এবং শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি পান করুন। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। এটি শরীরের টক্সিন বের করে দেয়। যদি সম্ভব হয় প্রতিদিন সকালবেলায় হালকা কুসুম গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশ্রণ করে পান করুন। এই লেবুর পানির মিশ্রণ শরীরের বিষাক্ত টক্সিন বের করে দেয়। হজম শক্তি বাড়ায় এবং প্রসাব পরিষ্কার হয়। একজন সুস্থ মানুষের জন্য প্রতিদিন ৮ -১০ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন


ঘরোয়া ব্যায়ামের আগে ও পরে পানি পান করুন। আপনি যখনই পানি পান করবেন খেয়াল রাখবেন আপনার নাকের নিঃশ্বাসটা যেন পানিতে না পড়ে। কেননা নাকের নিঃশ্বাসটি হল কার্বন-ডাই-অক্সাইড। যা মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর। পানি পান করার সময় খেয়াল রাখবেন, গ্লাসের পানিটুকু একেবারে পান করবেন না। কমপক্ষে তিন ঢোকে পানি পান করবেন। পানি পান করার সময় অবশ্যই বসে পান করবেন। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে কিডনির ক্ষতি হয়। অতএব পানি পান করা যেমন শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি পানি পান করার পদ্ধতিটিও ততখানি গুরুত্বপূর্ণ।

ঘুম ঠিক রেখে শরীর ফিটনেস রাখার উপায়

শরীর ফিট রাখতে হলে একজন সুস্থ মানুষের জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ হতে ৭ ঘন্টা ঘুম শরীর ফিটনেস এর জন্য অপরিহার্য। আপনার যত ব্যস্ততাই থাকুক না কেন নিয়মিত ঘুমের জন্য একটা সময় নির্ধারণ করুন। শান্ত ও গভীর ঘুমের পরিবেশ তৈরি করুন। ঘুমের আগে মোবাইল বা স্ক্রিন এড়িয়ে চলুন। এই গভীর ঘুম মানসিক চাপ কমায় এবং শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। 
ঘরে-থেকেই-শরীর-ফিট-রাখার-সহজ-উপায়
ঘুমের অভাবে শরীরের ওজন বেড়ে যায়। তবে ঘুমানোর পূর্বেই যদি হালকা স্ট্রেচিং বা মেডিটেশন করেন তাহলে গভীর ঘুমের জন্য সহায়ক হবে। নিয়মিত ঘুমের রুটিন মেনে চললে আপনার ফিটনেসের যাত্রাকে আরও কার্যকর করতে সহায়ক হবে। অতএব ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায় সমূহের মধ্যে যতগুলো উপায় আছে তন্মধ্যে এই ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই ঘুমের কাজটি ঘরেই করতে হয়। নিজের ঘরের মধ্যে নিরিবিলি পরিবেশ ঘুমের জন্য পাওয়া যাবে যা অন্যত্র মিলবে না। সুতরাং বলা যায় যে, ঘুম ঠিক থাকলে শরীর ঠিক থাকবে।

শরীর ফিট রাখতে মানসিক চাপ কমানোর উপায়

মানসিক চাপ শরীর ফিট রাখার ক্ষেত্রে বড় বাধা। মানসিক চাপ কমাতে যে সমস্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে তন্মধ্যে প্রতিদিন ১০ মিনিট মেডিটেশন বা গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা। যোগ ব্যায়ামও মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। নিজের জন্য সময় বের করা, যেমন বই পড়া বা গান শোনা ইত্যাদি।
ইতিবাচক মানুষের সাথে কিছু সময় কাটান। ইতিবাচক মানুষগুলো সব সময় গঠনমূলক পরামর্শ দিয়ে থাকেন যাহা নেতিবাচক মানুষগুলোর কাছে পাওয়া সম্ভব নয়। এজন্য ইতিবাচক মানুষের সংস্পর্শ মানসিক চাপ কমিয়ে আনে। মানসিক স্ট্রেস কমাতে মাঝে মাঝে প্রকৃতির সংস্পর্শে চলে যান। নিরিবিলি নির্জন প্রকৃতির পরিবেশের মধ্যে আল্লাহপাক এক ধরনের প্রশান্তি রেখেছেন। এজন্য নির্জন প্রকৃতির মাঝে কিছু সময় অবস্থান মানসিক চাপ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। মানসিক স্বাস্থ্য শারীরিক ফিটনেসের সাথে জড়িত । এভাবেই মানসিক চাপ কমিয়ে শরীর ফিট রাখুন। 

ধুমপান ও অ্যালকোহল থেকে সর্ম্পূন বিরত থাকার উপায়

যদি আপনি সম্পূর্ণভাবে শরীর ফিট রেখে চলতে চান তাহলে অবশ্যই ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে সম্পূর্ণভাবে দূরে থাকতে হবে। ধূমপান ও অ্যালকোহল শরীরের ক্ষতি করে এবং ফিটনেসের পথে বড় বাধা সৃষ্টি করে। ধূমপান ফুসফুসের ক্ষতি করে এবং অ্যালকোহল লিভারের সমস্যা সৃষ্টি করে। যদি আপনার অ্যালকোহল গ্রহণের অভ্যাস থাকে তাহলে এটি ছেড়ে দিয়ে এর বিকল্প হিসেবে ফলের রস বা হারবাল চা পান করতে পারেন। স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলতে বন্ধুদের সাহায্য নিতে পারেন। এটি আপনার শক্তি ও স্ট্যামিনা বাড়াবে।

আরো পড়ুনঃ

যদি আপনার ধূমপানের অভ্যাস থাকে তাহলে এটি কমিয়ে আনতে হবে। ধরুন - আপনি আগে ১০টি সিগারেট গ্রহণ করতেন। এখন আপনি ২টি কমিয়ে দিন। এভাবে কিছুদিন চলবে। আবার ২টি কমিয়ে দিন। এভাবে আরো কিছুদিন চলবে। এভাবে যদি আপনি পর্যায়ক্রমে কমিয়ে দিতে থাকেন তাহলে একসময় দেখবেন আপনার ধুমপানের অভ্যাস দুর হয়ে গেছে।ধুমপান ছাড়তে প্রয়োজনে কাউন্সেলিং গ্রহণ করতে পারেন। যা আপনার ধুমপান ছাড়তে সহায়ক হবে।নিজেকে এই ক্ষতিকর অভ্যাস থেকে মুক্ত রাখুন। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বেছে নিন এবং দীর্ঘমেয়াদী ফিটনেস থাকুন।

ঘরে-থেকেই-শরীর-ফিট-রাখার-সহজ-উপায়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন শরীর ফিটনেস রাখার জন্য

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা শরীর ফিটনেস ধরে রাখতে সাহায্য করে। প্রতি ৬ মাসে একবার ডাক্তারের কাছে সম্পূর্ণ শরীর চেকআপ করুন। বিশেষ করে রক্তচাপ, সুগার এবং কোলেস্টেরল পরীক্ষা করুন। এটি সমস্যা আগে থেকে ধরতে সাহায্য করে। প্রয়োজনের স্বাস্থ্য অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে আপনি আপনার শরীরের সমস্যা অনুযায়ী উপদেশ গ্রহণ করতে পারবেন। পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী খাদ্যাভাস বা ব্যায়াম পরিবর্তন করা প্রয়োজন। আপনার সচেতনতা আপনার ফিটনেস যাত্রাকে সঠিক পথে পরিচালিত করবে। ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে দীর্ঘ মেয়াদে সুস্থতা নিশ্চিত করতে হবে।

দিনটি সক্রিয় ভাবে কাটাতে এবং অলসতা দুর করা উপায়

অলস ব্যক্তি কখনো সুস্থ থাকতে পারে না। বলা হয় যে, অলসতা ফিটনেসের শত্রু। প্রতিদিন সক্রিয় থাকুন এবং ঘরের কাজ, হাঁটা ও ছোট ব্যায়াম করুন। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা এড়িয়ে চলুন। প্রতি ঘন্টায় কমপক্ষে পাঁচ থেকে দশ মিনিটে হাটুন বা স্ট্রেচিং করুন। প্রয়োজনে ঘরে থেকে সিঁড়ি ব্যবহার করলে ভাল। যতক্ষন আপনি সক্রিয় থাকবেন ততক্ষন আপনার ক্যালরি বার্ন হবে এবং শরীর ফিট থাকবে। মজার কার্যক্রম বেছে নিন, যেমন- নাচ। এটি মনকেও সতেজ রাখে। প্রতিদিন ছোট ছোট কাজের সক্রিয় থাকুন। এটি আপনার ফিটনেস কে বাড়িয়ে তুলবে।

আরো পড়ুনঃ

প্রাকৃতিক রোদ গ্রহণে শরীরে ভিটামিন-ডি বাড়ানোর উপায় 

একটি ফিটনেস শরীরের জন্য ভিটামিন ডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সকালের রোদ ভিটামিন ডি এর প্রাকৃতিক উৎস। এই ভিটামিন শরীরের তৈরি হয় সূর্যের আলো থেকে। এজন্য প্রতিদিন অন্তত ২০ হতে ৩০ মিনিট সকালের রোদে দাঁড়ান বা হাঁটাহাঁটি করুন। এর ফলে একসাথে দুটি কাজ হবে যেমন- রৌদ্রে অবস্থানের কারণে ভিটামিন ডি শরীরে তৈরি হবে এবং হাটাহাটির কারণে শারীরিক ব্যায়াম হবে। এটি হাড়ের স্বাস্থ্য যেমন ভালো রাখে তেমনি মুড উন্নত রাখে। রোদে থাকার সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। ঘরের জানালা দিয়ে রোদ ঢুকতে দিন। এটি শরীর মনকে সতেজ রাখবে। এর ফলে শরীরে শক্তি বাড়াবে এবং ইমিউন সিস্টেমও হবে অত্যন্ত শক্তিশালী। 

নিজেকে মোটিভেট রেখে ফিট থাকার উপায়

ঠিক থাকার জন্য নিজেকে মোটিভেশন জরুরি। ছোট ছোট উদ্দেশ্য নির্বাচন করুন। যেমন- প্রতিদিন কমপক্ষে পাঁচ হাজার স্টেপ হাঁটার ব্যাপারে নিজেই নিজেকে মোটিভেট করুন। অগ্রগতি সমূহ লিখে রাখুন। প্রয়োজনে ফিটনেস জার্নাল বা অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। পরিবার বা বন্ধুদের সাথে ফিটনেস চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেন। নিজের মোটিভেশন ধরে রাখতে ইউটিউবে মোটিভেশন সংক্রান্ত ভিডিও দেখুন। নিজেই নিজেকে ফিট রাখার প্রতিশ্রুতি দিন এবং এটি আপনাকে দীর্ঘমেয়াদে সফল করবে। একটি কথা মনে রাখতে হবে যে, ফিটনেস অর্জনের পথটা সহজ নয়, তবে মোটিভেশন থাকলে অসম্ভব কিছুই নয়। ঘরে থেকেই শারীরিক ফিটনেস এর জন্য নিজেকে অনুপ্রাণিত করা, ফিটনেসের প্রধান লক্ষ্য।

ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার সহজ উপায় এর শেষ কথা

উপরের আলোচিত ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার ১০টি উপায় সহজ ও কার্যকর। নিয়মিততা এবং ধৈর্যের মাধ্যমে আপনি শারীরিক মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারবেন। আজই শুরু করে দিন এবং নিজের জীবন ধারায় ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসুন। তবে যদি কোন স্বাস্থ্যগত জটিল সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া বুদ্ধিমানের পরিচয় বহন করে।
 
নিয়মিত অভ্যাস, ধৈর্য আর মজা করে চলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রতিদিন একটু সময় বের করে ব্যায়াম করুন যেমন সিড়ি উঠা নামা করা, ঘর মুছামুছি করা, ইত্যাদি ঘরে কাজের মাধ্যমে ব্যায়ামের অভ্যাস করুন । স্বাস্থ্যকর খাবার, প্রয়োজনে পরিমাণ পানি পান করা, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম এবং মানসিক চাপ কমানো, নিজের সাথে সৎ থাকুন আর ফিটনেসকে জীবনের একটি অংশ বানিয়ে চলুন। এগুলো সবই আপনার ঘরে থেকেই শরীর ফিট রাখার মুলমন্ত্র। আপনি উপরোক্ত উপায় গুলোর মধ্যে কোনটি উপায়ে চেষ্টা করে দেখেছেন? মেসেজ অনশনে লিখে জানাবেন। আপনার গল্প শুনতে চাই। আসুন আমরা একসাথে ফিটনেসের পথে চলি। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নাহার অর্গানিকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url